Not known Facts About ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ??
Not known Facts About ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ??
Blog Article
ইরানি ড্রোনের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো— এগুলো দামে সস্তা। ফলে যুদ্ধের ব্যয়ভার কমাতে ব্যাপক সহায়ক এসব ড্রোন। বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র কিংবা অন্য কোনো ড্রোন দিয়ে সেটি সম্ভব নয়। এ কারণেই ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী, লেবাননের হিজবুল্লাহ, ফিলিস্তিনের হামাস ও ইসলামিক জিহাদ এবং ইরাক ও সিরিয়ার ইরানসমর্থিত যোদ্ধাদের পক্ষে ইরানি ড্রোন ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে।
‘ব্যবসা গোটাচ্ছে দেড় শতাধিক কম্পানি’
সিনেটর মার্কওয়েন মুলিন মি. বাইডেনের তুলনায় আগের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগ্যান ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরও বেশী আক্রমণাত্মক জবাবের কথা মনে করিয়ে দেন।
সম্প্রতি এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ইরানে ড্রোন শিল্প শুরু হয় সেই ১৯৮০ এর দশকেই। তবে ড্রোন শিল্পে ইরানের মূল বিপ্লব শুরু হয় ২০১১ সালে।
অভিযোগ করা হচ্ছে, চলমান ইউক্রেন যুদ্ধে ইরানি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে রাশিয়া। তবে ইরান ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ড্রোন, তুরস্ক ড্রোন, চীন ড্রোন, ইসরায়েল ড্রোন, ভবিষ্যতের প্রযুক্তি, সামরিক শক্তি, ইরানের ড্রোন, টেক দুনিয়া, drone, military drones, powerful drones, drone technology, top military drones, strongest drones, Iran drone, USA drone, Russia drone, Turkey drone, China drone, Israel drone, modern warfare, defense technology, military power, drone innovations, tech duniya কিংবা রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। যদিও ইউক্রেনের পক্ষ থেকে প্রমাণ থাকার দাবি করা হয়েছে।
ভারত ২০১৮ সালে প্রথম সামরিক ব্যবহারের জন্য এ ধরনের ড্রোন আনার কথা বলেছিল।
ভারতের রাজনীতিতে বাংলাদেশিদের যেভাবে অবজ্ঞার পাত্র বানিয়ে তোলা হল
বিজেপি নেতারা কেন বারবার বাংলাদেশিদের টার্গেট করেন?
যতক্ষণ পর্যন্ত একটা নোটবুক আবারো ব্যবহার না হচ্ছে, তাত্ত্বিকভাবে সেটা তখনো গোপন থাকছে, এমনকি সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য নিলেও। যদিও এলোমেলো বর্ণ বা প্রতীকের ব্যবহার করে সিকুয়েন্স তৈরি করা সত্যিই খুব কঠিন।
যুক্তরাষ্ট্র এতদিন এই ড্রোন শুধুমাত্র নেটোভুক্ত দেশগুলিতেই দিয়ে এসেছে।
তিনি বলেন, এর ফলে যেটা লাভ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে “সরাসরি যুদ্ধ এড়ানো গেল।”
১৯৮০ সালে ইরানে ইরাক হামলা চালায়। প্রাথমিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়লেও ধীরে ধীরে পেশাদারিত্ব বাড়তে থাকে নব্য গঠিত বিপ্লবী গার্ডের। ১৯৮২ সালে সাদ্দাম হোসেনের বাহিনীকে হটিয়ে পাল্টা হামলা করে ইরান।
বিপ্লব, নিষেধাজ্ঞার শুরু, সামরিক দিকে মোড় ঘোরানো ইরান-ইরাক যুদ্ধ
গত বেশ কিছুদিন ধরেই হামলা শুরু হবে এমন ধারণা করা হচ্ছিল, এবং এই সময়ের মধ্যে বাইডেন প্রশাসন তাদের বিরোধী রিপাবলিকানদের কাছ থেকে নানা প্রশ্নবান ও সমালোচনায় জর্জরিত হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের আক্রমণের সময় ও শক্তির মাত্রা নিয়ে প্রশ্ন তোলে রিপাবলিকানরা।
Report this page